লেখাটিতে নেতাজীর অন্তর্ধান রহস্য তথা তুলে ধরা হয়েছে ঠিক কি হয়েছিল সেই দিনটিতে যেদিন তথাকথিত সেই বিমান দুর্ঘটনা হয়েছিল! সেদিনের রহস্যময় ঘটনা নেতাজীর মৃত্যু রহস্য আজও অমীমাংসিত ভাবেই রেখে দিয়েছে!
নেতাজীর মৃত্যু রহস্য লেখায় থাকছে-
নেতাজীর অন্তর্ধান রহস্য-
কম পরিচিত কিছু তথ্য
বিষয়ের নাম | তথ্য |
মৃত্যুর দিন | ১৮ আগস্ট ১৯৪৫ |
মৃত্যুর স্থান | তাইহোকু, তাইওয়ান (তৎকালীন জাপান নিয়ন্ত্রিত) |
বিমান মডেল | Mitsubishi Ki-21 Sally Bomber |
সহযাত্রী | হাবিবুর রহমান, জাপানি অফিসার |
মরদেহ দেখা যায়নি | হ্যাঁ |
সরকারি তদন্ত রিপোর্ট | শাহনওয়াজ (1956), খোসলা (1970), মুখার্জি (2005) |
মুখার্জি কমিশনের সিদ্ধান্ত | “নেতাজি বেঁচে ছিলেন, বিমান দুর্ঘটনা হয়নি” |
গুমনামী বাবার সম্ভাবনা | অনেক বিশেষজ্ঞ মানেন তিনি নেতাজিই ছিলেন |
রাশিয়ায় পালানোর গুজব | সোভিয়েত আর্কাইভে এখনও সম্পূর্ণ তথ্য অজানা |
প্রেক্ষাপট: যুদ্ধে জাপানের পরাজয় ও INA-র দিশাহীনতা
১৯৪৫ সাল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা তখন চূড়ান্ত পর্যায়ে। হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণের পর জাপান আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয়। আর তার সাথে সাথেই নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর গড়ে তোলা আজাদ হিন্দ ফৌজের (INA) ভবিষ্যৎ প্রশ্নের মুখে পড়ে।
জাপান ছিল INA-র প্রধান মিত্র। জাপান যুদ্ধে হারলে INA-এর অস্তিত্বও শেষ হয়ে যাবে। নেতাজি বুঝতে পারলেন, এখন তাঁর পক্ষে এশিয়ার মাটি থেকে ব্রিটিশদের তাড়ানো অসম্ভব। কিন্তু তিনি হাল ছাড়ার মানুষ ছিলেন না। তাঁর লক্ষ্য ছিল নতুন করে সংগঠিত হয়ে রাশিয়ার সাহায্যে স্বাধীনতা সংগ্রামের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু করা।
তখন নেতাজি অবস্থান করছিলেন সায়গন (বর্তমান ভিয়েতনাম)–এ, যেটি তখন জাপানি দখলে ছিল। সেখান থেকে মাঞ্চুরিয়া (বর্তমান উত্তর চীন) হয়ে সোভিয়েত রাশিয়ায় পৌঁছানোর পরিকল্পনা হয়।
রুট প্ল্যান ও সহযাত্রী
নেতাজির যাত্রাপথ ঠিক হয়—
সায়গন → তাইহোকু (তাইওয়ান) → মাঞ্চুরিয়া → রাশিয়া (ভ্লাদিভোস্তক)
সঙ্গে ছিলেন:
- মেজর হাবিবুর রহমান (বিশ্বস্ত সহকারী)
- জাপানি অফিসার ও সেনা সদস্যরা
- এক পাইলট ও কো-পাইলট

- ১২ই আগস্ট, ১৯৪৫: নেতাজি সিঙ্গাপুর ত্যাগ করেন। তাঁর গন্তব্য ছিল ব্যাঙ্কক।
- ১৬ই আগস্ট, ১৯৪৫: নেতাজি ব্যাঙ্কক থেকে সায়গনের (বর্তমান হো চি মিন সিটি) উদ্দেশ্যে রওনা হন। সেখানে তাঁর সাথে জাপানি সেনার উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের দেখা হয়। এই বৈঠকেই তাঁর পরবর্তী যাত্রাপথ ঠিক করা হয়। ঠিক হয়, তিনি একটি জাপানি বোমারু বিমানে করে মাঞ্চুরিয়ার ডাইরেন (তৎকালীন পোর্ট আর্থার) যাবেন, যেখান থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রবেশ করা সহজ হবে।
- ১৭ই আগস্ট, ১৯৪৫: সকালে নেতাজি তাঁর কয়েকজন সঙ্গীসহ সায়গন থেকে একটি জাপানি সামরিক বিমান Mitsubishi Ki-21 Sally Bomber এ চাপেন। যুদ্ধের সময় ব্যবহৃত এই বিমানটি ছিল পুরনো এবং অতিরিক্ত ওজন বহনের জন্য আদর্শ ছিল না।
- বিমানে নেতাজি এবং হাবিবুর রহমান ছাড়া আরও কয়েকজন জাপানি সেনা কর্মকর্তা ছিলেন। বিমানটি প্রথমে তুরান (Tourane, বর্তমান দা নাং, ভিয়েতনাম) পৌঁছায়। সেখানে কিছুক্ষণের জন্য যাত্রাবিরতি করা হয়।
তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনা: ১৮ই আগস্ট, ১৯৪৫
১৭ই আগস্ট বিকেলে বিমানটি তুরান থেকে তাইহোকু (তৎকালীন জাপানি শাসনাধীন ফরমোজা, বর্তমান তাইওয়ানের তাইপে) পৌঁছায়। সেখানে রাত্রিযাপনের পর, পরদিন অর্থাৎ ১৮ই আগস্ট, ১৯৪৫ সকালে বিমানটি আবার ডাইরেনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে।
১৮ আগস্ট: সেই কালো সকাল
সকাল প্রায় ৮টা ১৫ মিনিট। তাইহোকু বিমানঘাঁটিতে সব প্রস্তুত। নেতাজি একটি খাকি রঙের সামরিক পোশাক পরে ছিলেন। তাঁর চোখে চশমা, পিঠে চামড়ার ব্যাগ, হাতে ব্রিফকেস।
সাক্ষাৎকার অনুযায়ী, তিনি যথেষ্ট উদ্বিগ্ন ছিলেন। কারণ রাশিয়ায় যাওয়া একপ্রকার আত্মহত্যার সমান, বিশেষত একজন INA প্রধান হিসেবে।
বিমান উড়তে শুরু করে। প্রথমদিকে সব স্বাভাবিকই ছিল। কিন্তু ঠিক ১০ মিনিটের মাথায় বিমানের একদিক থেকে ধোঁয়া বেরোতে শুরু করে। এরপর একটি ভয়াবহ শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে এবং বিমানটির বাঁ পাশের ইঞ্জিন খুলে গিয়ে পেছনের অংশে আগুন ধরে যায়। অনেকের মতে, প্রপেলারটিও ভেঙে গিয়েছিল।
বিমানটি ভারসাম্য হারিয়ে রানওয়ের কাছেই একটি মাটির ঢিবির উপর আছড়ে পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে আগুন ধরে যায়। বিমানটি দুই টুকরো হয়ে গিয়েছিল বলে জানা যায়।
প্রত্যক্ষদর্শী বয়ান অনুযায়ী:
“একটা আগুনের বল আকাশ থেকে ধেয়ে এল। আমরা ভাবছিলাম কেউ হয়তো বোমা মেরেছে। কিন্তু সেটা ছিল নেতাজির বিমান।”

নেতাজির অবস্থা:
কর্নেল হাবিবুর রহমানের বিবরণ অনুযায়ী, দুর্ঘটনার সময় নেতাজি সামনের দিকে বসেছিলেন। বিমানটি আছড়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই তাঁর পোশাকে আগুন ধরে যায়। হাবিবুর রহমান নিজে আহত হওয়া সত্ত্বেও নেতাজিকে জ্বলন্ত বিমান থেকে বের করে আনতে সক্ষম হন। কিন্তু ততক্ষণে নেতাজির সারা শরীর গুরুতরভাবে পুড়ে গিয়েছিল। তাঁর মুখমণ্ডল এতটাই বিকৃত হয়ে গিয়েছিল যে চেনা যাচ্ছিল না।
হাসপাতালে শেষ মুহূর্ত এবং কথিত মৃত্যু
গুরুতর আহত অবস্থায় নেতাজিকে তাইহোকুর নানমুন মিলিটারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে জাপানি ডাক্তাররা তাঁর চিকিৎসার আপ্রাণ চেষ্টা করেন।
হাবিবুর রহমানের সাক্ষ্য: হাবিবুর রহমানের মতে, হাসপাতালে নেতাজি কয়েক ঘণ্টা বেঁচে ছিলেন। অসহ্য যন্ত্রণা সত্ত্বেও তিনি শান্ত ছিলেন। হাবিবুর রহমানকে তিনি বলেছিলেন,
“হাবিব, আমার মনে হচ্ছে আমি আর বাঁচব না।”
তিনি আরও বলেন,
“আমার দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম যেন থেমে না থাকে। আমার দেশবাসীকে বোলো, আমি স্বাধীনতার জন্য শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত লড়াই করেছি।”
হাবিবুর রহমানের কথায়-
“তিনি সম্পূর্ণ দগ্ধ ছিলেন। তাঁর মুখে ব্যথা, কিন্তু ভাবনাচিন্তা স্পষ্ট ছিল। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি কেমন দেখাচ্ছি? আমার মুখটা খুব খারাপ হয়েছে কি?’”
- মৃত্যুর ঘোষণা: জাপানি কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী, ১৮ই আগস্ট, ১৯৪৫ সালের রাতেই (স্থানীয় সময় রাত ৯টা থেকে ১১টার মধ্যে) গুরুতর দগ্ধজনিত কারণে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু হয়।
- শেষকৃত্য: বলা হয়, ২০শে আগস্ট তাইহোকুতেই নেতাজির মরদেহ দাহ করা হয় এবং তাঁর চিতাভস্ম সংগ্রহ করে রাখা হয়। পরবর্তীতে, সেই চিতাভস্ম জাপানের টোকিওর রেনকোজি মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে আজও তা সংরক্ষিত আছে বলে দাবি করা হয়।
কিন্তু ঘটনার পরেই উঠতে থাকে একের পর এক প্রশ্ন…
১. তাইহোকুতে আদৌ দুর্ঘটনা ঘটেছিল কি?
২০০৫ সালে মুখার্জি কমিশন তাইওয়ানের সরকারকে প্রশ্ন করে। তাইওয়ান সরকার জানায়—
“সেই সময়ে (১৮ আগস্ট ১৯৪৫) আমাদের কোনো বিমান দুর্ঘটনার রেকর্ড নেই। এমনকি ওই দিনে কোনো বিমানই ওভাবে বিধ্বস্ত হয়নি।”
২. কেন এত দ্রুত দাহ করা হলো?
যদি নেতাজির মৃত্যু সত্য হয়, তবে:
- কেন তাঁর মৃত্যু নিয়ে তাঁর পরিবারকে জানানো হলো না?
- কেন ভারতীয় দূতাবাস বা ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রমাণ উপস্থাপন করা হলো না?
- কেন INA-র নেতারা শেষ বারের মতো তাঁর মুখ দেখতে পারলেন না?
৩. বিমানের ওজন ও যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতা
মিতসুবিশি বোমার এই মডেলটি অতিরিক্ত ওজন সহ্য করতে পারত না। নেতাজি ও তাঁর লাগেজ মিলে অনেক ভারী হয়ে গিয়েছিল। জাপানি অফিসাররাও সন্দেহ করছিলেন, এই বিমান এতদূর পর্যন্ত টানতে পারবে কি না। প্রশ্ন ওঠে, এত গুরুত্বপূর্ণ একজন ব্যক্তিকে কেন এমন একটি জরাজীর্ণ বিমানে পাঠানো হলো? এটা কি ইচ্ছাকৃত ছিল, নাকি পরিস্থিতির চাপে এমনটা করতে হয়েছিল?
হাবিবুর রহমানের বদলে যাওয়া বয়ান
নেতাজির সহচর হাবিবুর রহমান বলেন—
“আমি নিজ চোখে নেতাজিকে পুড়ে যেতে দেখেছি।”
কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর বিবরণ কিছু জায়গায় অসঙ্গতিপূর্ণ হয়ে ওঠে। যেমন:
- কোথায় আগুন লেগেছিল, তা কখনো সামনের দিকে, কখনো পেছনের দিকে বলেন।
- দাহের সময় তিনি ছিলেন কি ছিলেন না, এ নিয়েও মতবিরোধ আছে।
বিমান দুর্ঘটনার একমাত্র ভারতীয় প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন কর্নেল হাবিবুর রহমান। বাকিরা সবাই ছিলেন জাপানি। হাবিবুর রহমানের বয়ানের উপর ভিত্তি করেই দুর্ঘটনার বিবরণ তৈরি হয়েছে। কিন্তু অনেকেই মনে করেন, হাবিবুর রহমান নেতাজির নির্দেশেই এই গল্প ফেঁদেছিলেন যাতে নেতাজি নিরাপদে আত্মগোপন করতে পারেন। বিভিন্ন সময়ে হাবিবুর রহমানের বয়ানে কিছু অসংগতিও লক্ষ্য করা গেছে বলে দাবি করা হয়।
এক বিকল্প মতবাদ: দুর্ঘটনা নাটক, পালিয়ে গেলেন নেতাজি?

অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন, নেতাজি সোভিয়েত ইউনিয়নে পালিয়ে যান এবং সেখানে সোভিয়েত কেজিবির (KGB) তত্ত্বাবধানে থাকেন। কারণ রাশিয়া ছিল ব্রিটিশবিরোধী অবস্থানে।
বিকল্প পথে বেরিয়ে যাওয়ার ৩টি সম্ভাব্য প্রমাণ:
- জাপানি গোয়েন্দা নথিতে দেখা যায়, নেতাজির পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা আগে থেকেই করা হয়েছিল।
- INA-র ২ জন অফিসার দাবি করেন, তাঁরা ১৯৪৬ সালেও তাঁকে জীবিত দেখেছেন।
- ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা IB নেতাজির অন্তর্ধানের পরেও বহু বছর ধরে তাঁর নামে রিপোর্ট তৈরি করেছে।
‘গুমনামী বাবা’ কি আসলেই সুভাষ?
১৯৮৫ সালে ফৈজাবাদে মৃত্যু হয় এক প্রখ্যাত সাধুর—গুমনামী বাবা। তিনি কারো সঙ্গে দেখা করতেন না, চিঠি লিখতেন ইংরেজিতে, আর তাঁর কক্ষে পাওয়া গিয়েছিল—
- INA অফিসারদের ব্যক্তিগত চিঠি
- জার্মান টাইপরাইটার
- নেতাজির ব্যবহৃত ঘড়ি ও চশমা
- নেতাজির লেখা কবিতা
তাঁর মুখাবয়ব নেতাজির সঙ্গে হুবহু মিল ছিল বলে দাবি বহু মানুষের।
তবে DNA রিপোর্ট এবং সরকারের ব্যাখ্যা বরাবরই বিতর্কিত থেকেছে।
তিন তদন্ত কমিশনের রিপোর্ট একত্রে বিশ্লেষণ
কমিশনের নাম | বছর | সিদ্ধান্ত |
শাহনওয়াজ কমিটি | 1956 | নেতাজি বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান |
খোসলা কমিশন | 1970 | একই মত, তবে কিছু সন্দেহ রয়ে যায় |
মুখার্জি কমিশন | 2005 | বিমান দুর্ঘটনার প্রমাণ নেই, নেতাজি মারা যাননি |
শেষ কথা: মৃত্যু নয়, কিংবদন্তির সূচনা
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু বা অন্তর্ধান কেবল একটি ঐতিহাসিক ঘটনা নয়—এটি ভারতের জাতীয় চেতনার এক অমীমাংসিত অধ্যায়। তিনি বেঁচে ছিলেন কি না, তা যতই বিতর্কিত হোক, তিনি আজও ‘জয় হিন্দ’-এর প্রতীক, বিদ্রোহের আগুন, এবং জাতীয়তাবাদের পূর্ণচেতনা।
তিনি একবার বলেছিলেন—
“আমি জানি, আমার মৃত্যু একদিন হবে। কিন্তু আমি চাই, সেই মৃত্যু হোক ভারতের স্বাধীনতার জন্য। যদি আমি মরেও যাই, যেন আমার আত্মা তোমাদের বিপ্লব জাগাতে পারে।”
আজও, প্রতিটি ভারতীয়ের মনে তাঁর সেই আত্মা জেগে রয়েছে।
তাঁর মতো এক যোদ্ধা, দেশপ্রেমিক, নেতার মৃত্যু কি এতটাই ধোঁয়াশায় ঢাকা থাকবে?
হয়তো ইতিহাসের ধুলোয় লুকিয়ে আছে সত্য।
হয়তো একদিন জেগে উঠবে সেই ফাইল, সেই গোপন চিঠি।
ততদিন আমরা শুধু অপেক্ষা করব…
একটি উত্তরহীন প্রশ্নের জবাবের জন্য—
“নেতাজি, আপনি কোথায়?”
Disclaimer:
All images used in this blog post are AI-generated and purely imaginative. They are not real photographs and have no direct connection to actual events or historical moments. Used for visual representation only.
Discover more from IntellectPedia
Subscribe to get the latest posts sent to your email.
মৃত্যুঞ্জয়ী মহানায়ক 🇮🇳
আজও স্বগর্বে বলতে পারি , প্রভু আজও জীবিত আমার ন্যায় প্রতিটি ভারতীয়র হৃদয়ে। তার আদর্শে উজ্জীবিত হোক তরুণ সমাজ আর গড়ে তুলুক তার আদর্শের সমাজ ।
একদম, নেতাজী তাঁর পরাক্রমের মাধ্যমে যে আগুন জ্বালিয়ে গেছেন সেই আগুনে দহিত হয়ে আজও তরুণের মনে নতুন প্রত্যাশা জন্মে।